স্যামসাং যাচ্ছে মহাকাশে!
৭০ বছর আগের সেই ঐতিহাসিক ‘স্পেস রেস’ আজ আর শুধু রাষ্ট্রীয় গর্বের প্রতীক নয়—এখন এটি প্রযুক্তি জায়ান্টদের নতুন যুদ্ধভূমি। এবার এই প্রতিযোগিতায় নিজের নাম লেখাতে চলেছে স্যামসাং।
**২১ মে ২০২৫:** স্যামসাং ঘোষণা করেছে, তারা নির্মাণ করছে নিজেদের **স্পেসপোর্ট**! স্যামসাং C&T এবং সিওল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির যৌথ উদ্যোগে গড়ে উঠছে রিসার্চ হাব ও লঞ্চপ্যাড। এমনকি NASA-এর
**আর্তেমিস II** মিশনের সঙ্গেও যুক্ত হয়েছে তারা। 🚀 মহাকাশ এখন শুধুই অন্বেষণের বিষয় নয়—এটি এখন **ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু**। উপগ্রহ প্রযুক্তি, সেমিকন্ডাক্টর, কোয়ান্টাম সেন্সর, ও গ্লোবাল ডেটা নিয়ন্ত্রণ—সব কিছু নিয়েই শুরু হয়েছে নতুন প্রতিযোগিতা। স্যামসাংও পিছিয়ে নেই। তারা তৈরি করছে **রেডিয়েশন-প্রতিরোধী চিপ**, **জাইরোস্কোপ**, এবং **MMIC** — যা ব্যবহৃত হবে স্যাটেলাইট ও ফাইটার জেটে। 💰 মহাকাশ এখন **ট্রিলিয়ন ডলারের বাজার**। আর এই বাজারে জাতীয় পতাকা নয়, নেতৃত্ব নিচ্ছে টেক জায়ান্টরা। স্যামসাং-এর এই প্রবেশঘোষণা মানে — **নতুন যুগের শুরু, নিউ স্পেস ইকোনমির এক নতুন স্তম্ভের উত্থান**।